তিনবন্ধুুর ভয়াবহ বাস্তব প্রেমের গল্প।যা সুনে আতকে উঠবেন আপনিও
![]() |
বিশ্বাস ঘাতকের ভয়াবহ সাস্তি |
তিন জন ক্লাসমেট, তাদের নামঃ রিতা, রনি,দুলা।তারা তিন জন খুব ভালো বন্ধু।বিশেষ করে রিতা আর দুলা অনেক ভালো বন্ধু।
রিতা ও রনি একে অপরকে ভালোবাসে।
একদিন, রনি রিতা আর দুলা কে আপত্তি কর অবস্থায় দেখে ফেলে।তখন রিতা রনি কে বলে,
রিতাঃ আমার অজান্তেই ,আমি দুলাকে অনেক ভালোবেসে ফেলেছি।তাকে ছাড়া আমি বাচবো না।তাকে না পেলে আমি মরে যাবো।তোমার পা ধরে বলছি আমাকে মাফ করে দাও,(পায়ে হাত রেখে)আমাকে দুলার কাছে যেতে দাও,প্লিজ(দয়া ভিক্ষা চেয়ে)
রনিঃ তুমি আমার ভালোবাসা তোমার কিছু হলে আমি থাকতে পারবো না।আচ্ছা তুমি দুলাকে নিয়ে সুখে থাকো ,তোমার সুখ ই আমার সুখ।তুমিই বেচে থাকো
এই বলে রনি চলে যায়।কয়েক দিন কেটে যাবার পর রনি কষ্ট সয্য করতে না পেরে আত্বহত্যার চেষ্টা করে।বিষ খেয়ে , ব্রিজ থেকে লাফ দেয় সে।
কিন্তু ৫-৭ মিনিট পর ই জেলেরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।অনেক চেষ্টারপর রনি বেচে যায়।তবে ডাক্তার রা তাকে ১মাসের মত ঘুম পারিয়ে রাখে।যেন সে পুনরায় আত্বহত্যা না করতে পারে।
এদিকে, রনিকে হাসপাতালে যেদিন নিয়েছিল,সেদিন থেকে দুলা নিখোজ।এলাকার অনেকেই বলে দুলা পালিয়ে গেছে।আবার অনেকেই বলে ,রনির পরিবার দুলাকে মেরে ফেলেছে।সাথে রিতাকেও পাওয়া যাচ্ছে না।পরের দিন রিতাকে হাসপাতালে পাওয়া যায়।রিতার দুইটা হাত কেটে ফেলা হয়েছে।আর জিহবাটাও কাটা হয়েছে।রিতার জীবন টাও অর্ধমৃত হয়ে যায়।রিতার পরিবার বুজতে পারছিল কাজটা রনির পরিবার ই করেছে।কিন্তু রনির পরিবারের সামনে রিতার পরিবার দাড়াতে পারে নাই।রনির পরিবারের সাথে ক্ষমতায় পেয়ে উঠবে না।পরে দেখা যাবে রিতার পুরোপরিবার টাই শেষ।
পরবর্তীতে ২মাস পর রনির উন্নত চিকিৎসা করিয়ে ,রনির মন থেকে রিতাকে মুছে দিতে আমেরিকা নিয়ে চলে যায়।যেদিন রনি চলে যায় সেদিন থেকে রিতাও নিখোজ হয়ে যায়।তার তিন দিন পর নদীর ধারে রিতার কুচি কুচি করা দেহটা খুজে পায় লোকেরা।
এই গল্পটা নাকি বাস্তব, এইটা ছিল ১৯৭৮ সালের গঠনা।এখনো অনেকের মুখে সুনা যায়,এই ভয়াবহ গল্পটা